একজন টার্মিনাল ম্যানেজারের সাথে ওয়ান টু ওয়ান ডিস্কাশনঃ
ভাই, আপনাদের কোম্পানির ওয়ার্কশপ আছে?
-জি আছে।
আপনাদের যে মেশিনগুলো আছে, সেগুলোর জন্য স্পেয়ার পার্টস লাগে না?
- জি ভাই, লাগে।
স্পেয়ার পার্টস গুলো কি ইমপোর্ট করতে হয়?
- জি ভাই, ইম পোর্ট করা লাগে।
কারা করে?
- সাপ্লাই চেইন ডিপার্টমেন্ট।
আচ্ছা, প্রতি বছর কি পরিমান পার্টস ইম পোর্ট করতে হয়?
- প্রায় ৬০ লাখ টাকার।
যদি সময় মতো পার্টস না আসে, তাহলে কি মেশিন বন্ধ থাকে?
- না, তখন আমরা নিজেরা ওয়ার্ক শপে বানায়ে নিয়ে কাজ চালাই।
আচ্ছা, এমন কি কখনো হয়েছে, সময় মতো স্পেয়ার পার্টস আসেনি, তখন আপনি অবস্থাটা সামাল দিয়েছিলেন?
- জি ভাই, আছে তো। গত বছর ও এরকম হইছিলো, আমি নিজে পার্টসের মেজারমেন্ট নিয়ে তৈরি করছি।
এতে কি হইছে?
- এক দিনের জন্যই মেশিন বন্ধ থাকে নাই।
তো, আপনি যেহেতু এই পার্টস বানায়ে মেশিন রানিং রাখতে পারছেন, তো কোম্পানিকি এখন আর সেই পার্টস ইম পোর্ট করে?
- না তো।
তো, এতে করে কত টাকা সেভ হচ্ছে?
- ৫ লাখের মতো।
এভাবেই প্রশ্ন করে করে আমরা আপনার ভিতরের কথা বের করে আনি।
"Saved BDT 5 lac of the company per year by developing spare parts for machine at company's workshop & ensured smooth production"
মনে রাখবেন, একজন ম্যানেজার কি করেছে, তা গুগোল করলে পাওয়া যাবে, কিন্তু ম্যানেজার হিসেবে আপনি কি করেছেন, তা কোথাও পাওয়া যাবে না।
No comments:
Post a Comment