Thursday, August 17, 2017

CV writing approach by Niaz Ahmed

একজন টার্মিনাল ম্যানেজারের সাথে ওয়ান টু ওয়ান ডিস্কাশনঃ ভাই, আপনাদের কোম্পানির ওয়ার্কশপ আছে? -জি আছে। আপনাদের যে মেশিনগুলো আছে, সেগুলোর জন্য স্পেয়ার পার্টস লাগে না? - জি ভাই, লাগে। স্পেয়ার পার্টস গুলো কি ইমপোর্ট করতে হয়? - জি ভাই, ইম পোর্ট করা লাগে। কারা করে? - সাপ্লাই চেইন ডিপার্টমেন্ট। আচ্ছা, প্রতি বছর কি পরিমান পার্টস ইম পোর্ট করতে হয়? - প্রায় ৬০ লাখ টাকার। যদি সময় মতো পার্টস না আসে, তাহলে কি মেশিন বন্ধ থাকে? - না, তখন আমরা নিজেরা ওয়ার্ক শপে বানায়ে নিয়ে কাজ চালাই। আচ্ছা, এমন কি কখনো হয়েছে, সময় মতো স্পেয়ার পার্টস আসেনি, তখন আপনি অবস্থাটা সামাল দিয়েছিলেন? - জি ভাই, আছে তো। গত বছর ও এরকম হইছিলো, আমি নিজে পার্টসের মেজারমেন্ট নিয়ে তৈরি করছি। এতে কি হইছে? - এক দিনের জন্যই মেশিন বন্ধ থাকে নাই। তো, আপনি যেহেতু এই পার্টস বানায়ে মেশিন রানিং রাখতে পারছেন, তো কোম্পানিকি এখন আর সেই পার্টস ইম পোর্ট করে? - না তো। তো, এতে করে কত টাকা সেভ হচ্ছে? - ৫ লাখের মতো। এভাবেই প্রশ্ন করে করে আমরা আপনার ভিতরের কথা বের করে আনি। "Saved BDT 5 lac of the company per year by developing spare parts for machine at company's workshop & ensured smooth production" মনে রাখবেন, একজন ম্যানেজার কি করেছে, তা গুগোল করলে পাওয়া যাবে, কিন্তু ম্যানেজার হিসেবে আপনি কি করেছেন, তা কোথাও পাওয়া যাবে না।

No comments:

Post a Comment